অসঙ্গতি কিন্তু যুক্তিযুক্তঃ (About NTRCA)
#যারা ইতিমধ্যে চাকুরী পেয়েছে তাদেরকেও আবেদনে সুযোগ বা নিয়োগে বাধ্য থাকবে। কারণ, সংবিধানের ৩৪ ধারায় জবরদস্তি শ্রম নিষিদ্ধের কথা বলা আছে। ৪০ ধারায় পেশার স্বাধীনতার কথা বলা আছে। অর্থাৎ দুটি ধারা একত্রে করলে হয়, কাউকে জোর করে কোন নির্দিষ্ট পেশায় আটকে রাখা যাবে না, গ্রহণযোগ্য যোগ্যতা প্রমাণ সাপেক্ষে অন্য পেশায় যেতে চাইলে যেতে পারবেন। তবে উল্লেখ আছে, আইন করে কিছু নিয়মাবলী সংযুক্ত করা যেতে পারে।
#আসল কথায় আসি,
প্রথমত, কোন না কোন নিবন্ধনধারী সরকারি ৩য় শ্রেণির চাকরি করছেন, তারা কলেজের চাকরির সুযোগ পেলে অনেকেই সরকারি চাকরিটা ছেড়ে বেসরকারি হলেও কলেজের চাকরিটা চাইবেন। সেক্ষেত্রে বাঁধা দেয়ার এখতিয়ার আমাদের নাই। নিজেদের মত অনেক ভাবতে পারেন, তবে এটাই সত্যি।
প্রথমত, কোন না কোন নিবন্ধনধারী সরকারি ৩য় শ্রেণির চাকরি করছেন, তারা কলেজের চাকরির সুযোগ পেলে অনেকেই সরকারি চাকরিটা ছেড়ে বেসরকারি হলেও কলেজের চাকরিটা চাইবেন। সেক্ষেত্রে বাঁধা দেয়ার এখতিয়ার আমাদের নাই। নিজেদের মত অনেক ভাবতে পারেন, তবে এটাই সত্যি।
দ্বিতীয়ত, প্রাইভেট ব্যাংকে যারা অফিসার লেভেলে চাকুরী করেন ৯৯% কলেজে জয়েন করতে চাইবেন। বাস্তব একটা উদাহরণ দেই, আমার আপন কাকা কৃষি ব্যাংকের ক্যাশ অফিসারের চাকরি ছেড়ে ভোলা দৌলতখান আবু আবদুল্লাহ কলেজে পদার্থবিজ্ঞানে জয়েন করেন। সবচেয়ে সুখবর হল, কিছুদিন আগে কলেজে জাতীয়করণের গেজেট আসে। তাহলে নিশ্চয়ই সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। কাজেরও প্রেসার কম, প্রাইভেট পড়ায়, স্থানীয় রাজনীতিও করে, ভালই চলে।
#তাহলে আমাদের কি হবে!!!
চিন্তায় ফেলে দিলাম প্রতিযোগী বেড়ে গেছে? দেখুন, গত অনলাইন আবেদনে যারা আবেদন করেছে তারা কতজন সেটা দেখেন। তারা নিশ্চয়ই চাকরি পাওয়ার আশায় করেছিলেন। সুতরং তাদেরকে নিয়ে আদালত একটা রায় দিলে কিছুতা প্রতিযোগী কমে যাবে। তবে এক্ষেত্রেও বঞ্চিতদের (যারা আবেদন করেননি) অনেক অভিযোগ থাকতে পারে। বিস্তারিত লিখলাম না। তারাও আইনের আশ্রয় নিতে পারেন সংবিধানের ২৭ ধারা মোতাবেক। তবে তারা মামলায় পক্ষে রায় পেলে পরে নিয়োগ পাবেন। তারা নিয়োগ পেতে পেতে আপনারা চাকরি নিয়ে বিয়ে করে সন্তান উৎপাদন করে ফেলবেন। যদিও কেউ কেউ চাকরির আগেই বংশ বিস্তার করে ফেলেছেন। চালিয়ে যান, আইনে তেমন বিধিনিষেধ নাই।
চিন্তায় ফেলে দিলাম প্রতিযোগী বেড়ে গেছে? দেখুন, গত অনলাইন আবেদনে যারা আবেদন করেছে তারা কতজন সেটা দেখেন। তারা নিশ্চয়ই চাকরি পাওয়ার আশায় করেছিলেন। সুতরং তাদেরকে নিয়ে আদালত একটা রায় দিলে কিছুতা প্রতিযোগী কমে যাবে। তবে এক্ষেত্রেও বঞ্চিতদের (যারা আবেদন করেননি) অনেক অভিযোগ থাকতে পারে। বিস্তারিত লিখলাম না। তারাও আইনের আশ্রয় নিতে পারেন সংবিধানের ২৭ ধারা মোতাবেক। তবে তারা মামলায় পক্ষে রায় পেলে পরে নিয়োগ পাবেন। তারা নিয়োগ পেতে পেতে আপনারা চাকরি নিয়ে বিয়ে করে সন্তান উৎপাদন করে ফেলবেন। যদিও কেউ কেউ চাকরির আগেই বংশ বিস্তার করে ফেলেছেন। চালিয়ে যান, আইনে তেমন বিধিনিষেধ নাই।
#একাধিক সার্টিফিকেট থাকলে কোথায় নিয়োগ দিবে? স্কুল নাকি কলেজ !
এটা একটা জটিল প্রক্রিয়া। সেক্ষেত্রে মার্কস এর মূল্যায়ন করা লাগতে পারে। এ প্রক্রিয়া আরেকদিন লিখবো। সমস্যা যেখানে, সমাধানও আছে।
এটা একটা জটিল প্রক্রিয়া। সেক্ষেত্রে মার্কস এর মূল্যায়ন করা লাগতে পারে। এ প্রক্রিয়া আরেকদিন লিখবো। সমস্যা যেখানে, সমাধানও আছে।
------------
মোঃ আসাদুজ্জামান (লিংকন)
বিএসসি, এমএসসি (গণিত)
প্রথম বিভাগ।
মোঃ আসাদুজ্জামান (লিংকন)
বিএসসি, এমএসসি (গণিত)
প্রথম বিভাগ।
কেউ কপি করবেন না। (Please Do not copy)
No comments:
Post a Comment